কোরোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ‘কাইশ্যা’

কোরোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ‘কাইশ্যা’ ক্যান শিমুরা 

করোনা কেড়ে নিলো আরো একজন প্রিয় মানুষের প্রাণ। করোনা ধরা পড়ার এক সপ্তাহ পরই মারা গেলেন ‘কাইশ্যা’ ক্যান শিমুরা । তিনি  একজন জাপানিজ অভিনেতা এবং কমেডিয়ান। জাপান টাইমস জানিয়েছে, কেন শিমুরা ২০ মার্চ নিউমোনিয়া সংক্রান্ত জটিলতা নিয়ে ভর্তি হন। পরবর্তীতে পরীক্ষার পর ২৩ তারিখ তার শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়।তিনি জাপানের অসংখ্য মুভি, সিরিজ এবং ড্রামাতে অভিনয় করেছেন। পাশাপাশি একজন সফল কমেডিয়ান।

‘কাইশ্যা’ ক্যান শিমুরা 

‘কাইশ্যা’ ক্যান শিমুরা উনার কমেডি ভিডিও সারা পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত।কমেডি জগতে মিঃ বিনের পরেই তার অবস্থান। তিনি বাংলাদেশের কাইশশা নামে পরিচিত এবং অন্তত জনপ্রিয়। গত ২৯শে মার্চ তিনি করোনায় আক্রান্ত হয়ে জাপানের টোকিওতে একটি হাসপাতালে মৃত্যু বরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭০ বছর।

পুরো পৃথিবীতে কোরোনায় আক্রান্ত সাত লক্ষ এর  বেশি ।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ২৩ হাজার ৭৫০ জন। প্রাণহানি ঘটেছে ২ হাজার ২২৭ জনে। ইতালিতে  ৯২ হাজার ৭৪২ জন আক্রান্ত হন।  ১০ হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন ।

বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত ৪৮ জন আক্রান্ত হয়েছেন । তার মধ্যে ৫ জন মারা গেছে  এবং ১৫ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ।

Kaissha died of an attack in Corona.

Corona took away the life of another dear man. Kaissa Shimura, a Japanese actor, and comedian died a week after Corona was caught. Japan Times reports why Shimura admitted on March 21 with complications of pneumonia. He was subsequently diagnosed with the coronary virus on the 27th. As well as a successful comedian.

His comedy video is spread all over the world. His place in the comedy world after Mr. Bean. He is known as Kaishasha in Bangladesh and is the least popular. He died on March 23 at a hospital in Tokyo, Japan, suffering from coronary disease. At the time of his death, he was 5 years old.

There are more than seven million corona attacks worldwide.

The United States has so far infected 10,225,000. The death toll was 9,225,000 people were affected in Italy. More than 3,000 people have died.

So far 5 people have been affected in Bangladesh. Five of them died and four returned home.