চীনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মামলা করবে ৮৬ টি দেশ
চীনের বিরুদ্ধে মামলা করবে ৮৬টি দেশ
চীনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মামলা করবে ৮৬ টি দেশ। বর্তমানে প্রায় ২০০ টির বেশি দেশে করোনা ভাইরাস ছরিয়েছে। করোনা বাদুর কিংবা খাদ্যঅভ্যাস থেকে ছড়ায়নি, এটা চীনের জৈব রাসায়নিক অস্ত্র। করোনা ভাইরাস সাধারণ ফ্লু বা ঠাণ্ডা লাগার মতোই প্রথমে আক্রমণ করে ফুসফুসে।এই ভাইরাস থেকে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা দেখা দেয়।আস্তে আস্তে তামারাত্মক আকার ধারণ করে। যারথেকে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।চীনের রাসায়নিক ল্যাবরেটরি থেকে ইচ্ছা করে চীন সমগ্র পৃথিবীতে ছড়িয়েছে এই ভাইরাস, এমনি চীনের কাছে এর প্রতিষোধকও রয়েছে। বিষয়টি আন্তর্জাতিক অপরাধে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী এবং বিশ্বব্যাপী গনহত্যা। জৈব রাসায়নিক অস্ত্রের নেতিবাচক ব্যাবহার হিসাবে চীনের বিরুদ্ধে মোট ৮৬ টি দেশ মামলা করার ঘোষনা দিয়েছে।
সূত্র:
রয়টার্স ( Roytas )
চীনারা হতে
চাচ্ছে
আগামী ২০৩০ সাল থেকে
পুরো বিশ্বে নেতৃত্ব দেবে,
সেজন্যই তারা জৈব রাসায়নিক
অস্ত্র হিসাবে বিভিন্ন ভাইরাসের চাষ করে আসছিলো
তাদের ল্যাবে। করোনা তার ভিতরে অন্যতম।
চীন করোনা ভাইরাসের ধংশলীলার পরিক্ষা নিলো এবং পরিপূর্ণ
ভাবে সফল হল। একমাত্র
উত্তর কোরিয়া ছাড়া কোনো দেশই
চীনদের ষড়যন্ত্র বুঝতে পারলো না।
উত্তর
কোরিয়া আক্রন্ত ১১
(তার বেশিও হতে পারে ) জনকে গুলি
করে হত্যা করে দেশ করোনা
মুক্ত রাখছে, এবং বিশেষ গবেষনা
করে জানতে পারলো এটা খাদ্যঅভ্যাসের কারনে
হয়নি তাই কিম জং
উন প্রথমেই চীনের বিরুদ্ধে মামলার ঘোষনা দিয়েছে এরপর ৮৬ টি দেশ
তাদের সাথে যুক্ত হয়েছে।
চীন
খুব দ্রুত করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পাচ্ছে।
একের পরএক অস্থায়ী হাসপাতাল
বন্ধ করছে। উহানে নতুন করে মাত্রএকজনের
সংক্রমণ ঘটেছে। গোটা চিনে মাত্র
১৩ জন.. বেশঅবাক লাগছে
না ভাবতে?? মনে হচ্ছে না
এটা কি ভাবে সম্ভব??আর একটু অবাক
হবেন এটা জানলে যে
একের পর এক বিদেশীমিডিয়া
ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউ ইয়র্ক টাইমস,
দা গার্ডিয়ান সহ আরো অনেক
দেশের মিডিয়াকেদেশ থেকে বেড় করে
দিচ্ছেযাতে তারা চীনের কোনো
খবরই না করতে পারে।
চীনের বিরুদ্ধে মামলা করবে ৮৫টি দেশ |
অপরদিকে
ইতালি, পাকিস্তান ,ব্রিটেন, ফ্রান্স, আমেরিকা, ইরান , ভারত ,ক্রমশঃ ভয়াবহআকারে পৌঁছাচ্ছে। আমেরিকা, ইউরোপের স্টক মার্কেট ও
ক্র্যাশ করে গেছে। বিশ্ব
জুড়ে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি।
অথচ একটু চাইনিজ মিডিয়াগুলো
ফলো করুন দেখবেন কি
দারুন দৃশ্য। সবাই মাস্ক খুলে
ফেলছে, একে অপরকে জড়িয়ে
ধরছে, হিরোদের মতো ওয়েলকাম হচ্ছে
সবার সাথে। বেশ অবাক লাগছে
না দেখ ?এত বড়ো
ক্রাইসিস অথচ এত ফাস্ট
রিকভারি? শেয়ার মার্কেটথেকে কার্রেনসি ড্রপ কোনো কিছুতেই
আঘাত লাগলো না। এতোই উন্নত
ষোলো খানা হাসপাতাল রাতারাতি
তৈরী হয়ে গেলো? আপনি
বিশ্বাস করেন এসবের জন্য
কোনো প্রিপারেশন ছিলো না তাদের
কাছে?? ২০০০০০ করোনা ভাইরাস ইনফেক্টেড থেকে ০ ইনফেক্টেড।
সব হাসপাতাল রাতারাতি উবে গেলো। সবাই
আনন্দে মাতোয়ারা।প্রেসিডেন্ট কি সুন্দর মৌনব্রত
পালন করলো, দারুন লাগছে না শুনতে??
পুরো
যেন সিনেমার মতো সাজানো। সন্দেহ
জাগে সবটা সত্যি সাজানো
নয় তো? নিজের ঘর
কিছুটা পুড়িয়ে বিশ্ব কে জ্বালিয়ে দেওয়ার
চক্রান্ত নয় তো?? বিশ্বকে
ভয়ানক বিপদের মুখে ঠেলে দিয়ে
নিজে অধীশ্বর হবার চক্রান্ত নয়
তো??
যদি
চীনাদের লাইফ স্টাইল বা
খাদ্যাভ্যাস দেখা যায় তাহলে
বোঝা যায় খুব সহজেই
যে তারা কতটা নিষ্ঠুর,
কতটা হিংস্র তারা?
তারা
পারে না এমন কোনো
কাজ নেই। যদি সত্যিই
বিশ্বের অধীশ্বর হবার জন্য এই
ভাইরাসকে চীন হাতিয়ার করে
থাকে তাহলে অবাক হবার কিছু
থাকবে না। সত্যিটা হয়তো
খুব তাড়াতাড়ি বেরোবে, কিন্তু তখন বিশ্বের মেরুদন্ড
থাকবে তো চীনের সামনে
দাঁড়ানোর জন্য??
এখনই
উচিত পুরো বিশ্বের এক
হওয়া, চীনকে বিশ্ব জুড়ে বয়কট করা।
বিশ্বের সমস্ত দেশের আর্থিক ক্ষতির ক্ষতিপূরণ উসুল করা। যে
সব তৃতীয় বিশ্বের দেশ এই মারাত্মক
ভাইরাসে আক্রান্ত হবে তার সকল
দায়ভার চীনের উপর চাপানো দরকার।
বিদেশে থাকা চীনের সব
সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ক্ষতিপূরণ মেটানো
উচিত। বিশ্ব জুড়ে এই ভয়াবহ
পরিস্থিতির জন্য শুধু মাত্র
চীন দায়ী। জবাবদিহি চীনকে করতেই হবে। শুধু ভয়
একটাই বিশ্বের মেরুদন্ডটা যেন ততদিনে ভেঙ্গে
না যায় । বর্তমানে
এশিয়ার সবচেয়ে অধিকতর শক্তিশালী দেশ চীন। খুব
শিগ্রই বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে চাচ্ছ চীন।
এখন
আমাদের উচিত চীনকে বয়কট
করা ,যাতে করে তারা
ফিউচার এ কোনো ধরণের
সমস্যার সৃস্টি করতে না পারে
I আর তার বিরুদ্দে জনমত
সৃস্টি করা I
tag-
Post a Comment
Please do not enter any spam link in the comment box.